ছবি: সংগৃহীত
বিজ্ঞাপন
দূতাবাসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত মার্কিন নাগরিকদের যেখানে আছেন সেখানেই অবস্থান করতে এবং প্রয়োজনে নিজেকে লুকিয়ে রাখতে বলা হচ্ছে।”
এই সতর্কবার্তায় কোনো নির্দিষ্ট হুমকি বা হামলার আশঙ্কার কথা উল্লেখ করা হয়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, “এটি অতিরিক্ত সতর্কতার অংশ হিসেবে জারি করা হয়েছে।”
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ছায়ায় মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে উত্তেজনা
এই সতর্কতা এমন এক সময় এসেছে, যখন ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ঘনীভূত হচ্ছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র মধ্যরাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় বলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। এই হামলার পর ইরানের পাল্টা প্রতিক্রিয়ার আশঙ্কায় গোটা মধ্যপ্রাচ্যে সতর্কতা জারি করা হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, কাতারে মার্কিন সামরিক ও কূটনৈতিক উপস্থিতি থাকায় অঞ্চলটি একটি সম্ভাব্য লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হতে পারে।
কাতার: যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক মিত্র
কাতারে অবস্থিত ‘আল উদেইদ এয়ার বেস’ যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সবচেয়ে বড় সামরিক ঘাঁটি। এখান থেকেই যুক্তরাষ্ট্র আঞ্চলিক বিমান অভিযান ও নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করে। ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র কাতারের সঙ্গে সামরিক ঘাঁটির মেয়াদ আরও ১০ বছরের জন্য গোপনে বাড়ানোর চুক্তি করে। একইসঙ্গে ১৯৯২ সালের প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তিও হালনাগাদ করা হয়।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...