ছবি: সংগৃহীত
বিজ্ঞাপন
বিবিসি বাংলার সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে জানা গেছে, দেশটির ইসলামিক রেভলিউশনারি গার্ড কোর (IRGC) এই গোপন ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি নির্মাণ করেছে দুর্গম পাহাড়ি এলাকায়।
বিশাল সুড়ঙ্গ নেটওয়ার্কে গড়ে তোলা এই ভূগর্ভস্থ ঘাঁটিগুলো শুধু মজুতঘর নয়—এখানে রয়েছে ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির কারখানা, অত্যাধুনিক ড্রোন, ক্রুজ ও ব্যালিস্টিক মিসাইল, বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, এমনকি কিছু যুদ্ধবিমান ও যুদ্ধজাহাজও।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এসব ঘাঁটি উপগ্রহের নজর এড়িয়ে তৈরি করা হয়েছে। মার্কিন সামরিক বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি ইরানের দাবি সত্যি হয়, তবে এসব ঘাঁটি ধ্বংস করতে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বোমাও যথেষ্ট নাও হতে পারে।
ইরান এরই মধ্যে এসব অস্ত্র ব্যবহারের নজিরও রেখেছে—২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে ইসরায়েলে চালানো হামলায় ‘এমাদ’ ও ‘সেজ্জিল’ মিসাইল ব্যবহার করা হয়, যা প্রতিরক্ষা ভেদ করে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে।
এই ভূগর্ভস্থ অস্ত্রাগারকে ঘিরে এখন নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে বিশ্ব রাজনীতিতে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ইরান এখন এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছে, যেখানে তার হামলার আওতায় রয়েছে ইসরায়েল, সৌদি আরব, ভারত, এমনকি রাশিয়া ও চীনও।
-এমকেএস
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...