বিজ্ঞাপন
দলীয় মনোনয়ন ঘোষণার পরপরই এ আসনের স্থানীয় জনপদে সৃষ্টি হয়েছে উৎসবমুখর পরিবেশ। নতুন এই ঘোষণায় বিএনপি নেতাকর্মী ও সমর্থকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে উচ্ছ্বাস ও আশাবাদ।
সম্প্রতি তিনি মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে সক্রিয় ছিলেন এবং এ আসনের বিভিন্ন গ্রাম, হাট-বাজার ও জনপদে ব্যাপক গণসংযোগ চালিয়ে গেছেন। স্থানীয় জনগণের সঙ্গে সরাসরি মতবিনিময় ও এলাকার উন্নয়ন ভাবনায় যুক্ত ছিলেন তিনি।
মনোনয়ন প্রক্রিয়া নিয়ে দীর্ঘদিন নানা গুঞ্জন ও অনিশ্চয়তা থাকলেও গত ৩ নভেম্বর বিকেলে তার নাম ঘোষণা হতেই নীলফামারী-২ আসনের রাজনৈতিক অঙ্গনে স্বস্তি ও উচ্ছ্বাসের সঞ্চার হয়।
স্থানীয় নেতাকর্মীরা বলছেন, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আস্থা অর্জন করে আলহাজ্ব এ এইচ এম সাইফুল্লাহ রুবেল প্রমাণ করেছেন যে তিনি দলের একজন নির্ভরযোগ্য, নিবেদিতপ্রাণ ও গ্রহণযোগ্য নেতা।
সাধারণ মানুষ মনে করছেন, এই মনোনয়ন শুধু রাজনৈতিক প্রার্থী ঘোষণা নয়, বরং এটি নীলফামারী সদর ও আশপাশের অঞ্চলে শিক্ষা, শিল্প, কৃষি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে।
দীর্ঘদিনের প্রিয় নেতাকে প্রার্থী হিসেবে পেয়ে সদরবাসীর এখন একটাই প্রত্যাশা—ধানের শীষের বিজয়ের মধ্য দিয়ে আলহাজ্ব এ এইচ এম সাইফুল্লাহ রুবেলের হাত ধরে আবারও এলাকার হারানো ঐতিহ্য ও গৌরব ফিরে পাওয়া।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
জনপ্রিয়
আরো দেখুন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...
