বিজ্ঞাপন
নিহত সোয়েবুর খান ওই গ্রামের ইউনুস খানের ছেলে। তিনি পেশায় রাজমিস্ত্রি ছিলেন।
পুলিশ ও নিহতের স্বজনদের বরাতে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাতে পৌরসভা গেট এলাকার মাসুমের দোকানে মধ্যরাত পর্যন্ত কেরাম খেলেন সোয়েবুর। রাত গভীর হলেও তিনি বাড়ি না ফেরায় পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেন। সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজ করেও তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
শুক্রবার দুপুরে স্থানীয়রা মাইটকুমড়া গ্রামের একটি পুকুরে তার মরদেহ ভাসতে দেখে পুলিশে খবর দেন। পরে লোহাগড়া থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন, “খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে, আমিও সেখানে যাচ্ছি। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নড়াইল জেলা হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
প্রতিবেদক - মো. নূরুন্নবী সামদানী, নড়াইল।
জনপ্রিয়
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...