বিজ্ঞাপন
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার একাধিক সক্রিয় সদস্য রিপনকে টিকিট বিক্রির সময় হাতে-নাতে ধরে ফেলে। পরে তাকে রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়িতে সোপর্দ করা হয়। তার কাছ থেকে দুটি আসনবিশিষ্ট টিকিট উদ্ধার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে রিপন স্বীকার করেছে, দায়িত্বপ্রাপ্ত আরএনভি সদস্যরা তার কাছ থেকে প্রতিটি ৬৫ টাকার টিকিট ২০০ টাকায় কিনে নিয়েছিল এবং তা ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি করার পরিকল্পনা করেছিল।
ঘটনার পর রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলাম আরএনভি ইনচার্জকে ডেকে পাঠিয়ে কালোবাজারি সংক্রান্ত অভিযোগ তার সামনে তুলে ধরেন। আরএনভি ইনচার্জ ঘটনার সত্যতা যাচাই করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন।
মোঃ রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, “তিতাস কমিউটার ট্রেনের টিকেট বিক্রি করার সময় রিপন নামে একজনকে আটক করা হয়েছে। বর্তমানে তিনি আমাদের হেফাজতে রয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
রেলওয়ে পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, এই ধরনের কালোবাজারি প্রতিরোধে ভবিষ্যতে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...