বিজ্ঞাপন
মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম জানান, আবদুল কদ্দুছ দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। চিকিৎসার জন্য তিনি সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি ছিলেন। রোববার সন্ধ্যায় হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে তিনি বাড়ির পাশের নদী সাঁতরে পার হওয়ার চেষ্টা করেন। এরপর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন।
সোমবার সকালবেলা স্থানীয়রা হরিপুর সেতুর নিচে তার লাশ ভাসতে দেখে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে নেত্রকোনা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
তেতুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শফিকুল ইসলাম জহর বলেন, "আবদুল কদ্দুছ দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। হাসপাতালে ভর্তি থাকার পর রোববার তাকে পাওয়া যাচ্ছিল না। অবশেষে সোমবার সকালে তার মরদেহ সেতুর নিচে পাওয়া যায়।"
ওসি আমিনুল ইসলাম আরও জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে নদী সাঁতরে পার হতে গিয়ে তিনি ডুবে যান। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...