Logo Logo

হৃদ্যতাপূর্ণ গণসংযোগে দিন কাটাচ্ছেন এম আনিসুল ইসলাম


Splash Image

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর ও কাশিয়ানীর আংশিক এলাকার রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন এক জনমুখী নেতৃত্বের নাম এম আনিসুল ইসলাম ভুলু মিয়া। অক্লান্ত পরিশ্রম, বিনয়ী আচরণ ও মানুষের পাশে থাকার মানসিকতায় তিনি ইতোমধ্যেই সাধারণ মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন।


বিজ্ঞাপন


ভুলু মিয়া সকালবেলায় সূর্য ওঠার আগেই ছুটে যান কোনো অসুস্থ মানুষের খোঁজে, আবার দুপুরে অংশ নেন স্থানীয় জলিল পাড়ের মহোৎসব অনুষ্ঠানে। বিকেলে দেখা যায় তাকে গ্রামের ধানের আইল ধরে হাঁটতে—জনগণের সঙ্গে কুশল বিনিময়ে ব্যস্ত। নির্বাচনী প্রচারণায় বিলাসবহুল গাড়ির পরিবর্তে পায়ে হেঁটে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছানোই তার ভরসা।

পিঞ্জুরা গ্রামের মো. রহিম মোল্লা বলেন, “আমরা দেখছি উনি দিনরাত মানুষের পাশে আছেন। কারো অসুখ-বিসুখে খবর নেন, আবার গরিবের ঘরে চাল-ডাল নিয়ে যান। এমপি হলে আমাদের মতো সাধারণ মানুষও উনার কাছে গিয়ে কথা বলতে পারবে।”

মুকসুদপুর বাজারপাড়ার রোকেয়া বেগম বলেন, “উনি অহংকার জানেন না। আমার মেয়ের স্কুলে নিজে গিয়ে পড়ালেখার খোঁজ নিয়েছেন। এমন এমপি পেলে এলাকার উন্নয়ন হবে বলেই মনে করি।”

কাশিয়ানীর শফিকুল ইসলাম বলেন, “অনেকে শুধু নির্বাচনের সময় দেখা দেয়, কিন্তু এম আনিসুল ইসলাম প্রতিদিন মাঠে থাকেন। মানুষের ঘরে ঘরে খবর নেন, তরুণদের খেলাধুলায় উৎসাহ দেন।”

আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এই এমপি পদপ্রার্থী বলেন, বাংলাদেশের সংবিধানের ৬৬(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সংসদ সদস্য প্রার্থী হতে হলে নির্ধারিত বয়স, নাগরিকত্ব ও ভোটার তালিকায় নাম থাকা আবশ্যক। নির্বাচনে অংশ নিতে প্রার্থীকে নির্বাচন কমিশন আইন, ২০০৯ অনুযায়ী মনোনয়নপত্র দাখিল, প্রার্থিতা যাচাই-বাছাই এবং প্রতীক বরাদ্দের প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এছাড়া প্রচারণা চলাকালে প্রার্থী ও সমর্থকদের অবশ্যই নির্বাচনী আচরণবিধি, ২০০৮ অনুসারে শান্তিপূর্ণ ও শালীন আচরণ বজায় রাখা জরুরি।

স্থানীয়দের প্রত্যাশা, এম আনিসুল ইসলাম ভুলু মিয়ার মতো নিরহংকার ও মাটির মানুষই আগামী দিনে এলাকার নেতৃত্বে আসবেন। তাদের বিশ্বাস, এমন প্রার্থীরাই প্রকৃত অর্থে জনগণের দুঃখে-সুখে পাশে থাকবেন এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখবেন।

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

আরো দেখুন


বিজ্ঞাপন

পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...