ছবি : সংগৃহীত
বিজ্ঞাপন
১৯৪৮ সালের এই দিনে নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুরে জন্মগ্রহণ করেন এই কিংবদন্তী। তার বাবা ফয়জুর রহমান আহমেদ ছিলেন একজন পুলিশ কর্মকর্তা এবং মা আয়েশা ফয়েজ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়নের অধ্যাপক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করলেও লেখালেখির অমোঘ টানে তিনি সেই জগৎ ছেড়ে সম্পূর্ণভাবে সাহিত্য রচনায় মনোনিবেশ করেন।
হুমায়ূন আহমেদ চলে গেলেও বাংলা সাহিত্যে তিনি এক উজ্জ্বল ধ্রুবতারা। তার সৃষ্ট 'হিমু', 'মিসির আলি', 'শুভ্র'-এর মতো অসংখ্য চরিত্র আজও পাঠকদের গভীরে বেঁচে আছে। কেবল উপন্যাসের জগতেই নয়, নাটক, চলচ্চিত্র নির্মাণ এবং গানেও তিনি অসামান্য অবদান রেখেছেন। তার হাত ধরেই বাংলাদেশের টেলিভিশন নাটক ও চলচ্চিত্র পেয়েছে এক নতুন মাত্রা।
৬৩ বছরের বর্ণিল জীবন কাটিয়ে ২০১২ সালের ১৯ জুলাই তিনি ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে না-ফেরার দেশে পাড়ি জমান। কিন্তু তার সৃষ্টিকর্মের বিশাল জগত আজও তার উপস্থিতি জানান দেয়। জন্মদিন উপলক্ষে লেখকের স্মৃতিবিজড়িত নুহাশ পল্লীতে, চ্যানেলগুলোতে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অগণিত ভক্ত ও শুভানুধ্যায়ী তাকে গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ করছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...