বিজ্ঞাপন
তিনি জানান, লন্ডনে তারেক রহমান কোন আইনি বা রাজনৈতিক স্ট্যাটাসে অবস্থান করছেন—এ বিষয়ে সরকারের কাছে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক তথ্য নেই। তবে দেশে প্রত্যাবর্তন চাইলে কোনো দেশ তাকে আটকে রাখবে—এ ধারণাকে ‘অস্বাভাবিক’ বলে মন্তব্য করেন তিনি।
রোববার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে জাতীয় প্রেস ক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (ডিক্যাব) আয়োজিত ‘বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি: পরিবর্তনশীল বিশ্বে একটি প্রাসঙ্গিক ভূমিকা নির্ধারণ’ শীর্ষক আলোচনাসভায় এসব মন্তব্য করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
তৌহিদ হোসেন বলেন, জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে ভারত কিছুটা সময় নিচ্ছে। তবে দুই দেশের মধ্যকার কার্যকর কর্মসম্পর্ক দ্রুতই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বিষয়ে তিনি জানান, তিনি ভারতে অবস্থান করছেন বলে অনানুষ্ঠানিকভাবে জানা গেলেও দিল্লির পক্ষ থেকে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক তথ্য ঢাকা পায়নি। এ বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে আনুষ্ঠানিক আলোচনাও শুরু হয়নি।
শেখ হাসিনার প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ভারত তাকে ফেরত না দিলেও ঢাকা–দিল্লি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। তিনি আরও বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত হওয়ায় বাংলাদেশ সরকার সর্বোচ্চ দ্রুততার সঙ্গে তাকে দেশে ফেরত পাওয়ার প্রত্যাশা করছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...