বিজ্ঞাপন
দগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন বাড়ির মালিক মো. জিয়াউদ্দীন (৪২), তার দুই কন্যা নাজিয়া সুলতানা রাফিয়া (৮) ও ফারিয়া সুলতানা (৩) এবং ট্যাংক পরিষ্কারের কাজে নিয়োজিত শ্রমিক বেলাল হোসেন (৩৬)। তাদের সবাইকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
রোববার সকালে জিয়াউদ্দীনের ভাগনে এস এম শাহপরান জানান, ট্যাংক পরিষ্কারের সময় শ্রমিক বেলাল নিচে কাজ করছিলেন। এ সময় জিয়াউদ্দীন তার দুই মেয়েকে নিয়ে সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ট্যাংকে পর্যাপ্ত আলো না থাকায় তিনি আলো দেখাতে নিচে নামেন। ধারণা করা হচ্ছে, ট্যাংকে জমে থাকা কোনো দাহ্য গ্যাসের সংস্পর্শে আগুন বা স্পার্ক লাগার কারণেই হঠাৎ বিস্ফোরণ ঘটে। এতে উপস্থিত চারজনই দগ্ধ হন।
তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে প্রাথমিক চিকিৎসার পর সবাইকে শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান জানান, "জিয়াউদ্দীনের শরীরের ৪ শতাংশ, শ্রমিক বেলালের ১৭ শতাংশ, শিশু রাফিয়ার ৬ শতাংশ এবং ছোট বোন ফারিয়ার ৫ শতাংশ পুড়েছে। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে এবং সবার অবস্থার উন্নতি পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।"
স্থানীয়দের অভিযোগ, ট্যাংক পরিষ্কারের সময় কোনো ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। এ কারণেই এমন দুর্ঘটনা ঘটেছে ব
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...