ছবি : সংগৃহীত।
বিজ্ঞাপন
তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতাকে আরও সম্প্রসারিত করার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।
বুধবার ঢাকার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বাংলাদেশে নবনিযুক্ত ভুটানি রাষ্ট্রদূত দাশো কারমা হামু দর্জির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ কথা বলেন তিনি।
সাক্ষাতে রাষ্ট্রদূত দর্জি ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ড. লোটে শেরিংয়ের পক্ষ থেকে অধ্যাপক ইউনূসের জন্য শুভেচ্ছা বার্তা হস্তান্তর করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভুটানের সম্পর্ক ঐতিহাসিক এবং বন্ধুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে চিকিৎসা শিক্ষা ও বাংলাদেশে ভুটানি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠায় সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি।
রাষ্ট্রদূত জানান, ভুটান বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও গভীর ও কার্যকর করতে আগ্রহী। তিনি দ্বিপাক্ষিক বন্ধুত্ব ও পারস্পরিক সহযোগিতার প্রতি ভুটান সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, উভয় দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করতে যুবসমাজকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে। তিনি জানান, পারস্পরিক ভ্রমণ ও সাংস্কৃতিক বিনিময়ের মাধ্যমে দুই দেশের তরুণ সমাজের মধ্যে বোঝাপড়া ও সম্পর্ক সুদৃঢ় করা সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক)-এর চেতনাকে ধরে রাখতে এবং কার্যকর রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
শেষে অধ্যাপক ইউনূস রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানান এবং তার কূটনৈতিক দায়িত্ব পালনের সময় দুই দেশের সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।