বিজ্ঞাপন
বৃহস্পতিবার ভোর ৪টার দিকে উপজেলার ১০৮৩ নম্বর আন্তর্জাতিক পিলারের পাশ দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ঠেলে পাঠানো হয়। পরে সকাল ৭টার দিকে স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের আটক করে বকশীগঞ্জ থানায় সোপর্দ করেন।
আটক হওয়া ব্যক্তিরা খুলনা, ফরিদপুর, বাগেরহাট ও বরগুনা জেলার বাসিন্দা। তাদের মধ্যে রয়েছেন বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জ উপজেলার কাশেম আলীর ছেলে এনায়েত খাঁ (৫৫), একই উপজেলার বেলায়েত খাঁর ছেলে মোহাম্মদ ইসলাম (২২), ফরিদপুরের মেহবুব আলীর ছেলে কোরবান আলী (২০) ও তার মা তাছলিমা বেগম (৫০), খুলনার খালিশপুর এলাকার সোহাগ মিয়ার মেয়ে সুমি আক্তার (৩০) ও তার বোন রেমি আক্তার (২০), বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার রুস্তম আলীর মেয়ে মায়া আক্তার (৩২)।
ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মোতালেব মিয়া বলেন, বৃহস্পতিবার ভোরে ভারত থেকে সাতজনকে পুশ-ইন করা হয়েছে এমন খবর পেয়ে স্থানীয়দের নিয়ে সীমান্তে গিয়ে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা জানান, কাজের সন্ধানে তারা বিভিন্ন সময়ে দালালের মাধ্যমে ভারতের বিভিন্ন শহরে যান। সম্প্রতি সীমান্তে পুশ-ইনের ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় বিএসএফ তাদেরও বকশীগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে।
বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার শাকের আহমেদ বলেন, ধানুয়া কামালপুর সীমান্ত দিয়ে পুশ-ইনের পর স্থানীয়রা সাতজনকে আটক করে থানায় সোপর্দ করেছে। বর্তমানে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।