বিজ্ঞাপন
গতকাল থেকে ধারাবাহিকভাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়ে এই দুইজন সংঘর্ষকে চূড়ান্ত পর্যায়ের দিকে ঠেলে দেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাদের দুটো পোস্ট হুবহু নিচে তুলে ধরা হলো-
পিনাকী তার পোস্টে লিখেন- “এনসিপি যাইতেছে গোপালগঞ্জ শহরে আর বাকশালিরা টুঙ্গিপাড়া পাহারা দেয়। আরে বেকুব টুঙ্গিপাড়ার দায়িত্ব তো আমার। লোহা গরম হয়ে লাল না হলে হাতুড়ি দিয়া লোহায় বাড়ি দিয়া লাভ আছে কোন? বাকশালীদের ঔদ্ধত্য আর জনগনের ঘৃণা সেই পর্যায়ে পৌছাইলে টুঙ্গিপাড়া জয় বাংলা হয়ে যাবে। কেউ ঠেকাইতে পারবে না।
টুঙ্গিপাড়া বাচানির একমাত্র রাস্তা হইতেছে বাকশালিদের জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়া। নয়তো অপেক্ষা করো লোহা গরম হওয়ার। পিনাকীর শপথ মিস হয় না। যা কইছি কইরযা দেখাইবো। ইনশাআল্লাহ।”
আর জুলকারনাইন সায়ের তার ফেসবুক পোস্টে লিখেন- “গোপালগঞ্জের উদ্দেশযে পদযাত্রা করতেছেন, ভালো কথা, কিন্তু এমন কোন কান্ড কইরেন না যাতে আওয়ামী লীগের পুনর্জাগরণ ঘটে ও আপনাদের বদৌলতে বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমের শিরোনামে পরিণত হয়। যদি তা ঘটে তাহলে অপ্রাসঙ্গিক রাজনৈতিক দলটিকে আপনারাই প্রাসঙ্গিক করে ফেলবেন।”