বিজ্ঞাপন
এ মামলাটি করেছেন খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোর মহাপরিচালক মোহাম্মদ আনোয়ারুল হাবীব। বিষয়টি শুক্রবার (১৫ আগস্ট) গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উজায়ের আল মাহমুদ আদনান।
মামলার এজাহারে বলা হয়, গত বছরের ৫ আগস্ট থেকে পরবর্তী সময়ে কিছু দুষ্কৃতকারী গেজেটভুক্ত পাথর কোয়ারি থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন ও লুট করেছে। এতে বিপুল পরিমাণ রাষ্ট্রীয় সম্পদ হানি হয়েছে। এ বিষয়ে জাতীয় গণমাধ্যমে একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হলেও জড়িতদের সুনির্দিষ্ট পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
সম্প্রতি সিলেটের কোম্পানীগঞ্জের সাদা পাথর ও গোয়াইনঘাটের জাফলং পর্যটন এলাকায় নতুন করে পাথর লুটের ঘটনা ঘটে। বিষয়টি সারাদেশে তোলপাড় সৃষ্টি করলে হাইকোর্ট সংশ্লিষ্ট পাথর উদ্ধার করে যথাস্থানে প্রতিস্থাপন এবং লুটেরাদের তালিকা আদালতে দাখিলের নির্দেশ দেন।
এরপর র্যাব, পুলিশ ও যৌথ বাহিনী সাঁড়াশি অভিযান শুরু করে। গত তিন দিনে জাফলং ও সাদা পাথর থেকে লুট হওয়া মোট ১ লাখ ৯ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে শুধু নারায়ণগঞ্জ থেকেই বৃহস্পতিবার রাতে উদ্ধার করা হয় প্রায় ৪০ হাজার মেট্রিক টন পাথর।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, মামলার তদন্তের পাশাপাশি অভিযানে জড়িত চক্রকে শনাক্ত করতে গোয়েন্দা নজরদারি আরও জোরদার করা হয়েছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...