বিজ্ঞাপন
নিহত লাইবা স্থানীয় ব্যবসায়ী জিয়াউল হক লিটনের কন্যা। চার ভাইবোনের মধ্যে সে ছিল সবার ছোট।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকাল ১০টার দিকে লাইবার মা শারমিন আক্তার তাকে শোবার ঘরে ঘুম পাড়িয়ে রেখে গৃহস্থালির কাজে ব্যস্ত হন। কিছু সময় পর রুমে ফিরে এসে শিশুটিকে অচেতন অবস্থায় দেখতে পান। দ্রুত স্বজনরা তাকে সেনবাগ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সেনবাগ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. কামাল হোসেন বলেন, “শিশুটিকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। স্বজনেরা মৃত্যুর সুনির্দিষ্ট কারণ জানাতে পারেননি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে—দীর্ঘসময় খাবার না খাওয়া অথবা ঘুমের মধ্যে শ্বাসরোধজনিত কোনো কারণ হতে পারে। তবে শরীরে কামড়ের দাগ পাওয়া যায়নি, কিছু লালচে দাগ ছিল যা রক্ত জমাট বাঁধার লক্ষণ।” তিনি আরও জানান, ময়নাতদন্ত ছাড়া মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত করা সম্ভব নয়।
এ বিষয়ে সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মিজানুর রহমান বলেন, “ঘটনাটি এখনো আমার জানা নেই।”
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...