ছবি : সংগৃহীত।
বিজ্ঞাপন
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, বিক্ষোভকারীরা ভাঙ্গা অফিসার্স ক্লাবে আগুন ধরিয়ে দেন। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গেলে আন্দোলনকারীরা তাদের ধাওয়া করে এবং পাশের মডেল মসজিদে আশ্রয় নেন। এ সময় ভাঙ্গা থানার ঘেরাওসহ পুলিশের একাধিক গাড়ি ভাঙচুর করা হয় এবং সেনাবাহিনীর এপিসি লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে।
সকালের শুরুতে অবরোধ কর্মসূচি বিরত থাকলেও সকাল সাড়ে ১০টার পর বিক্ষোভকারীরা পুনরায় সড়ক অবরোধ কর্মসূচি শুরু করেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে তাদের বাধা দিলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
দুপুর ১টার পর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে হাজার হাজার মানুষ একযোগে হামলা চালায় বিভিন্ন স্থাপনায়।
হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রোকিবুজ্জামান জানিয়েছেন, “পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আমরা কাজ করছি।”
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মিজানুর রহমান গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন, “আমরা কার্যালয় থেকে নিরাপদ স্থানে আছি। কারো ওপর কোনো হামলার ঘটনা ঘটেনি। তবে ইউএনও কার্যালয়ের কিছু অংশে ভাঙচুর হয়েছে। নির্বাচন কার্যালয়ে বিক্ষোভকারীরা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে।”
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...