আহত সাংবাদিক আইয়ুব খান সরকার।
বিজ্ঞাপন
ঘটনাটি বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে সদর উপজেলার আলোকবালি ইউনিয়নের মুরাদনগর গ্রামে ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থল ও আশপাশে অভিযান চালিয়ে তিনজনকে আটক করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সকালে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। এতে ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নজরুল ইসলামের চাচা ইদন মিয়া গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে সন্ত্রাসীরা সাংবাদিক আইয়ুব খান সরকারের ওপর আকস্মিক হামলা চালায়। এ সময় তার ক্যামেরা ভাঙচুর, মোবাইল ফোন ও টাকা ছিনিয়ে নেওয়া হয়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে ভর্তি করলে সেখানে তার মাথায় চারটি সেলাই দেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন।
আহত সাংবাদিক আইয়ুব খান জানান, “দৈনন্দিন দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে ঘটনাস্থলে গেলে বিএনপির সন্ত্রাসীরা আমাকে বেদম পিটিয়ে আহত করে। তারা আমার ক্যামেরা ভেঙে ফেলে, মোবাইল ও টাকা ছিনিয়ে নেয়।”
এই ঘটনায় নরসিংদী জুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে। বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন ও সুশীল সমাজ এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে দ্রুত অপরাধীদের গ্রেফতার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...