বিজ্ঞাপন
এ সড়ক দিয়ে শহরের বীণাপাণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫শ’ কোমলমতি শিক্ষার্থী যাতায়াত করে । পানি জমে থাকা পানির মধ্যে চলাচল করতে শিক্ষার্থীদের স্কুল ব্যাগ, বই ও ড্রেস ভিজে করতে বয়স্ক ও শিশুরা চলাচল করতে গিয়ে হোঁচট খেয়ে পানির মধ্যে পড়ে যাচ্ছেন। এছাড়া হোঁচট ও ছোটোখাটো যানবাহন ছোটোখাটো দুর্ঘটনা ঘটছে। শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসী দ্রুত সড়ক উচু করে ড্রেন নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন।
বীণাপাণি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী বর্ষন দত্ত বলে, বৃষ্টি হলেই রাস্তায় পানি জমে । অনেক সময় স্কুল ব্যাগ ভিজে যায় ও জুতা মোজা খুলে রাস্তা পার হতে হয়।
অভিভাবক খাদিজা বেগম বলেন, রাস্তাটি নিচু ও ড্রেন নেই। তাই বৃষ্টি হলে পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে যাতায়াত করতে দুর্ভোগের শেষ নেই। রাস্তাটি উচু করে ড্রেন নির্মাণ করতে হবে। তাহলে এখানে জলাবদ্ধতার নিরসন হবে। আমরা চলাচলের দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাব।
রিক্সা চালক রমিজ হোসেন বলেন, জলাবদ্ধতার মধ্যে রিক্সা চালাতে গিয়ে আমার রিক্সা ২ বার উল্টে দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে আমার রিক্সার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
গোহাটা বটতলা এলাকার প্রবীণ বাসিন্দা সরাফত হোসেন বলেন, জলাবদ্ধ সড়কে চলতে গিয়ে বেশ কয়েকবার হোঁচট খেয়ে পড়েছি। এতে কোমড়ে ব্যাথা পেয়েছি। পনি শুকিয়ে যাওয়ার পর রাস্তা শ্যাতসেতে হয়ে থাকে। ওই সড়কে তখন চলাচল করা আরো বিপদজনক।
গোপালগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান বলেন,২৩ সেপ্টেম্বর বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। ওইখানে জায়গা নেই। তাই ড্রেন ও সড়ক নির্মাণ করা যাচ্ছেনা। স্থানীয়রা জায়গা দিলে দ্রুত সময়ের মধ্যে রাস্তা ও ড্রেন নির্মাণ করে সমস্যার সমাধান করা হবে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...