বিজ্ঞাপন
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সিরাজুল ও শহিদুল নামের দুই ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে এ অবৈধ বালু ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক গ্রামবাসী অভিযোগ করেছেন, “কোন অদৃশ্য শক্তির প্রভাবে তারা এই ব্যবসা চালাচ্ছে। প্রশাসনের কথাও তারা তোয়াক্কা করে না।”
ক্ষেত্রপরিদর্শনকালে দেখা গেছে, ড্রেজার মেশিন দিয়ে চলমান বালু উত্তোলনের ফলে আশপাশের ফসলি জমি ও বসতবাড়ি ঝুঁকির মুখে পড়েছে। ভাঙনের আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন স্থানীয়রা।
কাশিয়ানী উপজেলার রামদিয়া ভূমি অফিসের সহকারী কর্মকর্তা চিরঞ্জিত বিশ্বাস বলেন, “কয়েকদিন আগে আমরা বালু উত্তোলনের পাইপ ভেঙে দিয়েছিলাম। এখন আবার শুরু হয়েছে শুনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।”
স্থানীয়রা প্রশাসনের কাছে দ্রুত ও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন, যাতে গ্রাম এলাকায় শান্তি ফিরতে পারে এবং অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করা যায়।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...