ছবি : সংগৃহীত।
বিজ্ঞাপন
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘গণমাধ্যমের স্ব-নিয়ন্ত্রণ ও অভিযোগ ব্যবস্থাপনা: রাজনৈতিক ও নীতিগত দৃষ্টিভঙ্গি’ শীর্ষক সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন। সংলাপের আয়োজন করে সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস), সহযোগিতা করেছে যুক্তরাজ্য সরকার ও দ্য এশিয়া ফাউন্ডেশন।
মাহফুজ আলম বলেন, “আমি জানি না কখন পদত্যাগ করব। দুই মাস ধরে এ অনিশ্চয়তার মধ্যে আছি।” তিনি আরও বলেন, “রাজনৈতিক দলগুলোকে বুঝতে হবে, যারা এই কাজে নিয়োজিত তারা যেন স্বাভাবিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারেন, তাদের কাজে বাধা দেওয়া উচিত নয়।”
তিনি জানান, মে মাস থেকেই রাজনৈতিক দলগুলো ছাত্র উপদেষ্টাদের পদত্যাগের দাবি জানিয়ে আসছে। এমনকি এ সংক্রান্ত স্লোগান তিনি তার সরকারি বাসভবন থেকেও শুনেছেন।
সাংবাদিকতা সুরক্ষা আইনের প্রসঙ্গ টেনে মাহফুজ আলম বলেন, “খসড়া থেকে শুরু করে বিল আকারে পাস হওয়া পর্যন্ত ১৮টি ধাপ রয়েছে। দুই মাস আগে আমি প্রক্রিয়া দ্রুত করার নির্দেশ দিয়েছি, কিন্তু এখনো দ্বিতীয় ধাপে রয়ে গেছে।”
তিনি আরও জানান, অন্যান্য উপদেষ্টারা গত বছর আগস্টে দায়িত্ব নিলেও শুরুতে কী করবেন তা বুঝে উঠতে পারেননি। তার ক্ষেত্রেও দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। তবুও তিনি আশা প্রকাশ করেন, বর্তমান সরকারের মেয়াদের মধ্যেই সাংবাদিকতা সুরক্ষা আইন বাস্তবায়িত হবে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...