বিজ্ঞাপন
তিনি বলেন, “এখানে আসতে দেরি হলেও আধা ঘণ্টা হতে পারত, কিন্তু এত সময় লাগার কথা নয়। ট্রাফিক সিস্টেমের কারণেই এই যানজট সৃষ্টি হয়েছে।”
জনসাধারণকে রেলপথে যাতায়াতের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “রেলপথে যাত্রীদের চাপ বেড়েছে, তবে প্রয়োজনে স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।”
একই সঙ্গে তিনি জানান, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ককে ৪ থেকে ৬ লেনে উন্নীত করার চলমান কাজের তদারকির জন্য ১২ জন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। “তারা যদি কর্মস্থলে উপস্থিত না থাকে, তাহলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে,” বলেন তিনি।
বুধবার (৮ অক্টোবর) সকালে কিশোরগঞ্জের ভৈরব রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনে পৌঁছে সড়ক পথে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। পথে আশুগঞ্জের হোটেল উজানভাটিতে কিছুক্ষণ বিরতির পর তিনি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়া অংশ পরিদর্শনে যান।
তবে আশুগঞ্জের বাহাদুরপুর এলাকায় তীব্র যানজটে তার গাড়ি বহর আটকা পড়ে। পরে তিনি মোটরসাইকেলে করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল বিশ্বরোড মোড়ে পৌঁছান।
এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মো. দিদারুল আলম, পুলিশ সুপার মো. এহতেশামুল হকসহ সড়ক ও সেতু বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...