বিজ্ঞাপন
তারুণ্যের এই উৎসব উপলক্ষে আয়োজিত বিতর্ক প্রতিযোগিতায় জেলার ৩২টি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়। প্রতিযোগিতাটি দুটি গ্রুপে বিভক্ত ছিল। ক-গ্রুপের বিতর্কের বিষয় ছিল “দুর্নীতি টেকসই উন্নয়নের একমাত্র অন্তরায়” এবং খ-গ্রুপের বিষয় ছিল “পাঠাভ্যাসের অভাবই শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা হ্রাসের মূল কারণ”।
দিনভর চলে যুক্তি–তর্ক ও প্রশ্ন–প্রত্যুত্তরের প্রাণবন্ত পরিবেশ, যা পুরো প্রাঙ্গণটিকে একটি বুদ্ধিবৃত্তিক উৎসবে পরিণত করে। শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবক ও গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানটি ছিল উৎসবমুখর ও অনুপ্রেরণাদায়ী।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গোপালগঞ্জ জেলা শিক্ষা অফিসার মো. রুহুল আমিন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক ও যুগ্ম সচিব মুহম্মদ কামরুজ্জামান। বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) রুলী বিশ্বাস।
বিচারকমণ্ডলী যুক্তির গভীরতা ও উপস্থাপনার ভিত্তিতে বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের নির্ধারণ করেন। অতিথিরা তরুণদের যুক্তিবোধ, আত্মবিশ্বাস ও ইতিবাচক চিন্তাশক্তির ভূয়সী প্রশংসা করেন। তারুণ্যের দীপ্ত আলোয় ঝলমল গোপালগঞ্জে দিনটি পরিণত হয় মেধা, মনন ও স্বপ্নের রঙে রাঙানো এক অনন্য দিনে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...