Logo Logo

৫৪ বছর পর আমতলীতে দৃশ্যমান শহীদ মিনার, সৃতিস্তম্ভ ও মুক্ত মঞ্চ


Splash Image

জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের শীর্ষ পদে থাকা দায়িত্বশীলরা যদি সদিচ্ছাপূর্ণ হন, তবে উন্নয়ন কার্যক্রম থেকে শুরু করে জনগণের চাওয়া-পাওয়া অনুযায়ী যেকোনো কাজ বাস্তবায়ন সম্ভব। বরগুনার আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ রোকনউজ্জামান খান এই কথাটির জীবন্ত প্রমাণ দিয়েছেন।


বিজ্ঞাপন


বরগুনা জেলার দক্ষিণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও বৃহত্তম উপজেলা আমতলী। অথচ স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এখানে শহীদ মিনার, স্মৃতি স্তম্ভ ও মুক্ত মঞ্চ নির্মাণ হয়নি। পাশাপাশি উপজেলা পরিষদের মিলনায়তন দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল, আর শিশু পার্কটি পরিণত হয়েছিল গোয়ালঘরে।

রোকনউজ্জামান খানের যোগদানের প্রথম সভায় উপজেলার সকল শ্রেণী ও পেশার মানুষ তার কাছে এসব বিষয়ে দাবী জানালে তিনি দ্রুত সমাধানের প্রতিশ্রুতি দেন। সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে উদ্ভাবনী উদ্যোগে তিনি কাজ শুরু করেন।

উপজেলা পরিষদ চত্বরে, যা আগে নর্দমা ও পানিতে ডুবন্ত অবস্থায় ছিল, সেখানে নতুন মিলনায়তন নির্মাণ ও শিশু পার্ক সংস্কার সম্পন্ন করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই উদ্বোধন করা হয়েছে। বাকি তিনটি প্রকল্প—শহীদ মিনার, স্মৃতি স্তম্ভ ও মুক্ত মঞ্চ—দৃশ্যমান পর্যায়ে পৌঁছে এসেছে এবং অল্প সময়ের মধ্যেই তা বাস্তবায়ন করা হবে।

সদালাপী, দায়িত্বশীল ও দক্ষ প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে, রোকনউজ্জামান খান ইতিমধ্যেই উপজেলার সকল শ্রেণী ও পেশার মানুষের কাছে জনবান্ধন অফিসার হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন।

বিজ্ঞাপন বিজ্ঞাপন

আরো দেখুন


বিজ্ঞাপন

পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...