 
                            বিজ্ঞাপন
গতকাল আনুমানিক চারটার দিকে নিপুনকে মারধর-এর অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনের সামনে কিছু শিক্ষার্থী (ছাত্রদলসহ) অবস্থান নেই এবং তালা দেয়। ভিতরে অবস্থানরত ট্রেজারার ফিরোজ আহমেদসহ অনেক কর্মকর্তা ও কর্মচারী আটকা পড়ে। এক পর্যায়ে প্রক্টরিয়াল বডি উপস্থিত হয়।
তাদের সাথে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তাদের সাথে খারাপ ব্যবহার করা হয় অভিযোগ ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০২২-২০২৩ সেশনের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী জাহিদুল একটা ফেসবুক আইডিতে পোস্ট দেই। পোস্টটা ছিল এরকম (যে সমাজে শিক্ষককে অবমাননা করা হয়, সে সমাজের মূল্যবোধ নিয়েই প্রশ্ন ওঠে।
সম্মানিত শিক্ষকদের সাথে এমন আচরণ সত্যিই মেনে নেওয়ার মতো নয়) এই পোস্ট দেওয়ার পরে তারা কিছু শিক্ষার্থীর শিক্ষক অবমাননা করার পরিপ্রেক্ষিতে একটি লিখিত অভিযোগ প্রক্টরিয়াল বডিকে দিতে যায়।
সেখানে অবস্থানরত কিছু শিক্ষার্থী তাকে ডেকে নিয়ে যেতে চাই, সে যেতে অস্বীকার করলেও আকাশ নামের আরেক শিক্ষার্থী, যিনি ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্টের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের ডিপার্টমেন্টের বড় ভাই বলে ডেকে নিয়ে যায় এবং সমাজবিজ্ঞান বিভাগের হৃদয় গাজী (২০২০-২০২১)সেশন, তার উপর হামলা করে এ ঘটনাটি ঘটে আনুমানিক রাত দশটার দিকে।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত হয় এবং তাৎক্ষণিক বিচারের দাবি করে। ঘটনাটি ঘটার আগেও প্রক্টর স্যারকে জানানো হয় এবং প্রক্টরিয়াল বডি ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলেন, এবং পরবর্তীতে সিসিটিভি ফুটেজ যাচাই-বাছাই করে এবং হৃদয় গাজীকে বিচার না হওয়া পর্যন্ত সকল একাডেমিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...