বিজ্ঞাপন
এ বিষয়ে আয়োজক কমিটি শুক্রবার (৭ নভেম্বর) ফরিদপুর প্রেসক্লাবে একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, “এই পুনর্মিলনী কেবল একটি মিলনমেলা নয়, বরং বিদ্যালয়ের দীর্ঘ ঐতিহ্য ও শিক্ষাগত গৌরব উদযাপনের একটি সুযোগ।”
বক্তারা আরও জানান, অনুষ্ঠানে স্কুলের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে। তারা আশা প্রকাশ করেন, এই আয়োজন ফরিদপুর জেলা স্কুলের গৌরবময় ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরবে এবং নবীন শিক্ষার্থীদের জন্য হয়ে উঠবে এক অনুপ্রেরণার উৎস।
দুইদিনব্যাপী এই বর্ষপূর্তি উদযাপন ও পুনর্মিলনীতে থাকছে স্মৃতিচারণ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পুরনো ছবি ও দলিল প্রদর্শনীসহ নানা আয়োজন। প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের নিবন্ধনের মাধ্যমে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে আহ্বান জানিয়েছে উদযাপন কমিটি। একই সঙ্গে বিদ্যালয়ের উন্নয়ন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়েও আলোচনা হবে বলে জানানো হয়েছে।
দীর্ঘ ১৮৫ বছরের শিক্ষাজীবন ও গৌরবময় ইতিহাসকে সামনে রেখে ফরিদপুর জেলা স্কুলের এই বর্ষপূর্তি উদযাপন এবং প্রাক্তন-বর্তমান শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা শিক্ষা ও সংস্কৃতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন আয়োজকরা।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...