বিজ্ঞাপন
নিহত কাদের চৌমুহনী পৌরসভার ৯নম্বর ওয়ার্ডের গোফরান মিয়ার বাড়ির মো. গোফরানের ছেলে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) দুপুরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।
এর আগে শুক্রবার (৭ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের ২নম্বর ওয়ার্ডের চেরাং বাড়ির দরজায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় সাত-আট মাস আগে কাদের বিয়ে করেন। বিয়ের পর থেকেই এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে কিছু যুবকের সঙ্গে তার বিরোধ তৈরি হয়। শুক্রবার রাতে সেই বিরোধের জেরে কে বা কারা তাকে বেধড়ক পিটিয়ে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথায় কোপায়। এতে ঘটনাস্থলেই কাদের মারা যান। পরবর্তীতে তার মৃত্যু নিশ্চিত করে দুর্বৃত্তরা মরদেহ ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
স্থানীয়দের দাবি, পূর্বশত্রুতার জেরে পরিকল্পিতভাবে কাদেরকে হত্যা করা হয়েছে। নিহত কাদেরের বিরুদ্ধে মারামারি ও মাদকসহ চারটি মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিটন দেওয়ান জানান, নিহত যুবকের শ্বশুরের বরাতে জানা গেছে, কাদের অপরাধ জগতে জড়িত থাকায় পরিবারের সঙ্গে তার সম্পর্ক ভালো ছিল না। তার বিরুদ্ধেও একাধিক মামলা রয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। পরবর্তীতে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...