বিজ্ঞাপন
মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ তাকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। শান্তনার স্বামীর নাম সেকেন্দার আলী।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম সাখাওয়াত হোসেন জানান, ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে শান্তনাকে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে থানার কার্যক্রম সম্পন্ন করে তাকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
শান্তনা বেগম ২০১৪ সালের দিকে নিখোঁজ হন। তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন বলে জানা গেছে। এতদিন তিনি ভারতের উত্তর প্রদেশের কানপুরে একটি আশ্রয়কেন্দ্রে ছিলেন। তার চারটি ছেলে সন্তান রয়েছে। দেশে ফেরার পর বেনাপোল চেকপোস্ট এলাকায় মা’কে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন তার ছেলে ও বোন।
শান্তনার খোঁজ মেলে গত বছরের ১৭ জুলাই (২০২৪)। পশ্চিমবঙ্গের বেসরকারি মানবাধিকার সংগঠন ‘ঈশ্বর সংকল্প’-এর সমন্বয়ক তপন প্রধান বিষয়টি জানান বাংলাদেশের সংবাদকর্মী ও ফটোসাংবাদিক শামসুল হুদাকে। শামসুল হুদা দীর্ঘদিন ধরে ক্রসবর্ডার মিসিং ব্যক্তিদের খুঁজে বের করার মানবিক উদ্যোগে কাজ করে আসছেন।
‘জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার’-এর যশোর ফিল্ড ফ্যাসিলিটেটর মো. শফিকুল ইসলাম জানান, ভারত থেকে ফেরত আসা শান্তনাকে থানার আনুষ্ঠানিকতা শেষে ঢাকা থেকে আসা তার ছেলে ও বোনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...