বিজ্ঞাপন
প্রায় ৬০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে রেকর্ডসংখ্যক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে দিনব্যাপী এই বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়। পুরো পরীক্ষাজুড়ে ছিল নকলমুক্ত পরিবেশ, ডিজিটাল অ্যাডমিট যাচাই, সঠিক সিটিং ব্যবস্থাপনা এবং প্রশ্ন–উত্তরপত্রের নিরাপদ হ্যান্ডলিং ব্যবস্থা।
এ বছর প্রথমবারের মতো শেরপুর ও ধুনটের আটটি কেন্দ্রে একযোগে পরীক্ষা নেওয়া হয়। কেন্দ্রগুলো হলো—জয়লা-জুয়ান ডিগ্রি কলেজ, কল্যাণী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কল্যাণী উচ্চ বিদ্যালয়, ফুলজোড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফুলজোড় উচ্চ বিদ্যালয়, সূত্রাপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, সূত্রাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ক্ষিদির হাসড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
পরীক্ষার সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জাহাঙ্গীর আলম। সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দায়িত্ব পালন করেন আল আমিন হোসেন, সবুজ হোসেন, মোহাব্বত খান ও সুমন বিশ্বাস। পরীক্ষা শেষে উত্তরপত্র সংগ্রহ করে নিরাপদে সংরক্ষণ করা হয়েছে। মূল্যায়ন শেষে ফল প্রকাশের তারিখ পরবর্তীতে জানানো হবে বলে জানায় আয়োজক কমিটি।
আয়োজকদের মতে, শিক্ষার্থীদের মেধা যাচাই, গ্রামীণ শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক প্রস্তুতি বৃদ্ধি এবং বৃত্তি কার্যক্রমের পরিধি বিস্তারের লক্ষ্যে প্রতি বছর ঊষা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে এবং তা ধারাবাহিকভাবে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা হচ্ছে।
সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক সুমন বিশ্বাস বলেন, “গ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি মানসম্মত ও নকলমুক্ত পরীক্ষা আয়োজন করা সত্যিই বড় চ্যালেঞ্জ। তারপরও আমরা চেষ্টা করেছি পুরো প্রক্রিয়াটি স্বচ্ছ ও শিক্ষার্থী-বান্ধব রাখতে। বিশেষ করে যেসব শিক্ষক, অভিভাবক ও স্বেচ্ছাসেবক দিনভর সহযোগিতা করেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। এ পরীক্ষার অভিজ্ঞতা শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাস বাড়াবে এবং ভবিষ্যতেও তাদের জন্য আরও সুযোগ সৃষ্টি করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।”
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...