ছবি : সংগৃহীত।
বিজ্ঞাপন
স্মৃতিসৌধের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণে তিনি কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদান করে এবং বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে।
শ্রদ্ধা নিবেদনকালে তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম (বীর প্রতীক), বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম।
পরবর্তীতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী স্মৃতিসৌধে সংরক্ষিত পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন এবং প্রাঙ্গণে একটি বকুল ফুলের চারা রোপণ করেন।
এর আগে, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগেকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। ড্রুকএয়ারের একটি ফ্লাইটযোগে সকাল ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে তিনি ঢাকায় পৌঁছান। সেখানে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস তাকে স্বাগত জানান।
সফরসূচি অনুযায়ী, আজ বিকেল ৩টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে একান্ত বৈঠকে বসার আগে দুপুরে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন।
এছাড়াও, সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে তার সম্মানে আয়োজিত একটি রাষ্ট্রীয় নৈশভোজে অংশ নেবেন।
এই সফরকে ঘিরে বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে বলে আশা প্রকাশ করছেন সংশ্লিষ্টরা।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...