বিজ্ঞাপন
উপজেলা পরিষদের হলরুমে অনুষ্ঠিত এই উৎসবে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাদিয়া আফরিন এ্যানি, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অনিক রহমান, বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আলহাজ্ব খোরশেদ আলম, জামাতের আমীর গোলাম সরোয়ারসহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় সাংবাদিকরা।
নভেম্বর ৩০ রবিবার সকাল ১১টায় আয়োজন শুরু হয়। উপস্থিত অতিথিরা আনন্দের সঙ্গে স্থানীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সমিতির বাহারী রকমের পিঠা উপভোগ করেন। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে আপ্যায়ন ঘর, সরকারি হাজী জাল মামুদ কলেজ, জনকল্যাণ মহিলা উন্নয়ন সমিতি চন্দ্রকোনা, বাছুরআগলা সহ মোট ১০টি স্টল।
পিঠার মধ্যে ছিল হৃদয়হরণ পিঠা, নারকেলের নাড়ু, নকশী পিঠা, পুলি পিঠা, পাঁয়েশ পিঠা, চুই পিঠা, মেড়া পিঠা, ঝাল পিটা, বাটার রুল, ভাপা পিঠা, জাম পিঠা, পার্টি সাপটা, জামাই পিঠা, দুধে ভিজানো নকশি পিঠা, খাজা পিঠা, শামুক পিঠা, নারিকেলের ভরবি, নারিকেল পাকন পিঠা, জাল পিঠা, ছাপ পিঠা, চিতই পিঠা, পাঙ্কু পিঠা, তেজপাতা পিঠা, মিষ্টি পিঠা, সোয়াই পিঠাসহ প্রায় শতাধিক প্রকারের পিঠার সমাহার। এই বৈচিত্র্যময় পিঠা প্রদর্শনীতে অতিথিরা মুগ্ধ হন এবং গ্রামীণ ঐতিহ্যের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করেন।
উপস্থিত অকিথিরা মনে করেন, বাংলাদেশের গ্রামীণ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখার জন্য এমন আয়োজন অত্যন্ত জরুরি। স্থানীয় খাবার ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সামনে আনার মাধ্যমে সমাজে এক প্রাণবন্ত উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।
প্রতিবেদক- মোঃ আরিফুর রহমান, শেরপুর।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...