বিজ্ঞাপন
দুদকের চট্টগ্রাম সমন্বিত কার্যালয়ে রোববার (৭ ডিসেম্বর) সংস্থাটির উপ-পরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হক বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
মামলার আসামির মধ্যে রয়েছেন জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ড. জামালউদ্দিন আহমেদ ও এস. এম. মাহফুজুর রহমান, সাবেক সিইও ও এমডি মো. আব্দুল আলম আজাদ, সাবেক পরিচালক খন্দকার সাবেরা ইসলাম, মোহাম্মদ আবুল কাশেম, অমিত কুমার পাল, কে. এম. সামছুল আলম, মোহাম্মাদ সামাদ উল্লাহ, ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ, জিয়াউদ্দিন আহমেদ, মো. আবদুল মজিদ ও বেগম রুবানা আমীন। এছাড়া সাবেক উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুল জব্বার, মো. তাজুল ইসলাম, মো. ইসমাইল হোসেন, শেখ মো. জামিনুর রহমান, সাবেক মহাব্যবস্থাপক মো. কামরুল আহসান, মাসফিউল বারী, মো. আশরাফুল আলম, মো. কামরুজ্জামান খান, এস. এম. আব্দুল ওয়াদুদ, মিতানূর রহমান, মো. শামীম আলম কোরেশী এবং সাবেক উপমহাব্যবস্থাপক মো. সিরাজুল করিম মজুমদার, মো. শহীদুল হক ও মো. আবুল মনসুর রয়েছেন।
অন্যদিকে, এস আলম গ্রুপের মালিকসহ আসামিরা হলেন—গ্লোবাল ট্রেডিং কর্পোরেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাশেদুল আলম, পরিচালক ফারহানা বেগম ও মোহাম্মদ আব্দুস ছবুর, এস আলম গ্রুপের মালিক ও এস আলম ট্রেডিং কোং (প্রা.) লিমিটেডের পরিচালক মো. সাইফুল আলম, মো. ওসমান গনি, সোনালী ট্রেডার্সের মালিক মো. শহিদুল আলম, এন. এন. ইন্সপেকশন সার্ভিসের ম্যানেজিং পার্টনার খন্দকার রবিউল হক এবং কমোডিটি ইন্সপেকশন সার্ভিসেস (বিডি) লিমিটেডের এমডি খন্দকার জহিরুল হক।
এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অপরাধজনক বিশ্বাস ভঙ্গ ও প্রতারণার মাধ্যমে ঋণের লিমিট অনুমোদনপত্রের শর্ত ভঙ্গ করেছেন। তারা নির্ধারিত সীমার অতিরিক্ত ফান্ডেড এবং নন-ফান্ডেড লাইবেলিটি তৈরি করে ঋণ প্রদান করেছেন। একইসঙ্গে লোন ট্রাস্ট রিসিপ্ট ও লেটার অব ইনডেমিনিটি রিসিপ্টের মাধ্যমে সীমাতিরিক্ত দায় তৈরি করা হয়েছে। অর্থাৎ, ব্যাংকিং নিয়ম লঙ্ঘন করে তারা পরিকল্পিতভাবে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে জনতা ব্যাংকের সাধারণ জীবন বীমা ভবন কর্পোরেট শাখা থেকে ১,৯৬৩ কোটি ৫৪ লাখ ৬১ হাজার টাকা আত্মসাত করেছেন।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...