নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার। ফাইল ছবি
বিজ্ঞাপন
তিনি বলেন, “নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী সরকারের পদে থেকে নির্বাচনী প্রচার করা যাবে না। প্রচার করা না গেলে প্রার্থী হওয়াও সম্ভব নয়। কাজেই সরকারের কোনো পদে থেকে কেউ প্রার্থী হতে পারবেন না।”
নির্বাচনকে সামনে রেখে ইসির প্রস্তুতির বিষয়ে তিনি জানান, তফসিল ঘোষণার জন্য প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। আসন বিন্যাস, রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাদের প্রজ্ঞাপন, মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ, ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটি, বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ, মনিটরিং সেল ও আইনশৃঙ্খলা সেল গঠনসহ প্রায় ২০টি পরিপত্রের খসড়া প্রস্তুত রয়েছে। তফসিল ঘোষণার পরপরই এগুলো পর্যায়ক্রমে জারি করা হবে।
এদিকে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ জানান, তফসিল ঘোষণার আগে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব ইসির নয়। তিনি বলেন, “তফসিল ঘোষণার পরই আনুষ্ঠানিকভাবে সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করার দায়িত্ব আসে ইসির ওপর।”
তিনি আরও জানান, চূড়ান্ত পোস্টাল ব্যালটে কোনো নিষিদ্ধ বা স্থগিত দলের প্রতীক থাকবে না। একই সঙ্গে তিনি নিশ্চিত করেন যে তফসিল ঘোষণার ভাষণ ইতোমধ্যে চূড়ান্ত করা হয়েছে।
তার ভাষ্যমতে, বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের সাক্ষাৎ শেষে সন্ধ্যায় অথবা বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে তফসিল ঘোষণা করা হবে। তফসিল ঘোষণার সময় রাজনৈতিক দলসহ সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা এবং অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার বিষয়টি বিশেষ গুরুত্ব পাবে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...