ফাইল ছবি।
বিজ্ঞাপন
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক মুহাম্মদ কামরুল হাসান খান এ আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা ও উপপরিচালক আখতারুল ইসলাম।
এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম ক্রোকের আবেদন আদালতে দাখিল করেন।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়, আসামি আসাদুজ্জামান খান অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে সামঞ্জস্যহীন ১৬ কোটি ৪১ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। পাশাপাশি তার আটটি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনকভাবে ৫৫ কোটি ৯২ লাখ টাকার লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। এ অভিযোগে ইতোমধ্যে দুদক মামলা দায়ের করেছে এবং তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছে।
তদন্তে আরও জানা যায়, মামলার আসামি আসাদুজ্জামান খান তার অবৈধভাবে অর্জিত সম্পদ হস্তান্তর, বিক্রি বা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। ফলে তদন্তের স্বার্থে দুর্নীতি দমন কমিশন বিধিমালা ২০০৭-এর ১৮ বিধি এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ১৪ ধারার বিধান অনুযায়ী তার সম্পদ ক্রোক করা জরুরি হয়ে পড়ে।
দুদক বলছে, সম্পদ ক্রোক না করা হলে সেগুলো বিক্রি বা স্থানান্তর হয়ে যেতে পারে, ফলে বিচারকালে রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা সম্ভব নাও হতে পারে—যা রাষ্ট্রের জন্য অপূরণীয় ক্ষতির কারণ হবে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...