বিজ্ঞাপন
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে শহরের ছোট বাজারস্থ দলীয় কার্যালয় থেকে জেলা প্রেসক্লাব পর্যন্ত এই আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। জেলা ছাত্রদলের সভাপতি অনিক মাহবুব চৌধুরীর নেতৃত্বে মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
মিছিলে উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাত্রদলের সভাপতি অনিক মাহবুব চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক শামছুল হুদা শামীম, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মোকসেদুল আলম রাজীব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আরাফাত বাবু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম, দপ্তর সম্পাদক (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদমর্যাদা) প্রান্ত পাঠানসহ জেলা ও বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা।
মিছিল চলাকালে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা বলেন, তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে দলের ভেতরে ঐক্য আরও সুদৃঢ় হবে এবং দেশের রাজনীতিতেও ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে। তারা বলেন, দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে নেতাকর্মীরা তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় ছিলেন। তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশে গণতান্ত্রিক ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ আরও জোরদার হবে বলে তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
নেতাকর্মীরা আরও বলেন, দীর্ঘদিন প্রবাসে অবস্থান করলেও তারেক রহমান দলকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছেন এবং আন্দোলন-সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্ব প্রদান করেছেন। ‘তিনি আসবেন বীরের বেশে’—এই প্রত্যাশাও তারা ব্যক্ত করেন।
উল্লেখ্য, ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ২০০৮ সালে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে তারেক রহমান সপরিবারে যুক্তরাজ্যে যান। পরবর্তীতে ২০১২ সালে তিনি সেখানে রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন করলে এক বছরের মধ্যে তা মঞ্জুর হয়। এরপর দীর্ঘ সময় দেশে ফেরা সম্ভব হয়নি তার। যদিও তার স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান প্রয়োজনে একাধিকবার দেশে এলেও তিনি দেশে ফিরতে পারেননি।
অবশেষে বিএনপি নেতাকর্মী ও সমর্থকদের দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে আগামী ২৫ ডিসেম্বর তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের কথা রয়েছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...