বিজ্ঞাপন
শুভেচ্ছা বার্তায় নেতৃদ্বয় বলেন, “ঈদুল আজহা আমাদের ত্যাগ ও ধৈর্যের শিক্ষা দেয়। এই দিনে শুধু পশু নয়, বরং নিজের অহংকার, স্বার্থপরতা এবং অন্যায়ের সঙ্গে আপস করার মানসিকতাকেও কোরবানি দেওয়ার শপথ নিতে হবে।”
নাহিদ ইসলাম ও আখতার হোসেন বলেন, “সমাজে ন্যায়ের শাসন, দুর্নীতি-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সত্য ও সুন্দরের পথ নির্মাণ করাই হোক ঈদের day's প্রত্যাশা।”
বার্তায় আরও বলা হয়, “জুলাই অভ্যুত্থানে জনপদের মানুষের ত্যাগের সর্বোচ্চ রূপ প্রকাশ পেয়েছিল। সাহসী ও ত্যাগী মানুষেরা প্রমাণ করেছিলেন, আত্মত্যাগ ছাড়া মুক্তি সম্ভব নয়। আমরা গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করি সেই সব শহীদদের, যাদের রক্তে জাতি নতুন আশার আলো দেখেছিল।”
নেতৃদ্বয় বলেন, “আজ ঈদের এই পবিত্রতায় শহীদদের আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। সেই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে জরুরি ভিত্তিতে জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণা প্রণয়ন ও কার্যকর করতে হবে।”
“ত্যাগের শিক্ষায় আলোকিত হোক ব্যক্তি ও সমাজ,”—এই প্রতিশ্রুতির মধ্য দিয়েই এনসিপি ঈদের শুভেচ্ছা বার্তা শেষ করে। দলটি আশা করে, দেশের মানুষ ঈদের এই আনন্দঘন সময়ে ত্যাগ ও ন্যায়ের মূল্যবোধকে হৃদয়ে ধারণ করে সমাজ গঠনে সক্রিয় ভূমিকা রাখবে।