বিজ্ঞাপন
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
এই সফরে ব্রিটিশ রাজপরিবার এবং সরকারের উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক ও কর্মসূচি রয়েছে। সফরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো—বাকিংহাম প্যালেসে ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ। সেখানেই রাজা চার্লসের হাত থেকে ‘কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড’ গ্রহণ করবেন অধ্যাপক ইউনূস।
এছাড়াও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার-এর সঙ্গে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের সূচি রয়েছে, যেখানে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য সম্পর্ক, গণতান্ত্রিক উত্তরণ এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা।
ড. ইউনূস যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা নীতিনির্ধারণী গবেষণা প্রতিষ্ঠান চ্যাথাম হাউস আয়োজিত এক সংলাপে অংশ নেবেন, যেখানে তিনি বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা তুলে ধরবেন বলে জানা গেছে।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সূত্র জানিয়েছে, এই সফরে বাংলাদেশের জন্য তিনটি বিষয় বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে—প্রথমত, যুক্তরাজ্যের গণতন্ত্র ও সুশাসনবিষয়ক সমর্থন নিশ্চিত করা; দ্বিতীয়ত, আন্তর্জাতিক সহযোগিতার নতুন দিক উন্মোচন; এবং তৃতীয়ত, পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার বিষয়ে কার্যকর আলোচনা।
চলমান অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক আয়োজিত এই উচ্চপর্যায়ের সফরটি বৈশ্বিক রাজনীতিতে বাংলাদেশের অবস্থানকে নতুন মাত্রা দিতে পারে বলে বিশ্লেষকদের অভিমত।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী ১৪ জুন বাংলাদেশে ফিরবেন বলে জানানো হয়েছে।
জনপ্রিয়
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...