Logo Logo
দূনীতি

ভূমি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ


Splash Image


বিজ্ঞাপন


সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার সগুনা ইউনিয়নের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা জুবায়ের আহমেদের বিরুদ্ধে জমির শ্রেণিমূল্য পরিবর্তন, তথ্য গোপন করে অতিরিক্ত কর আদায়, দলিল জালিয়াতি করে নামজারি এবং খারিজে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের মতো নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।

এ বিষয়ে ভুক্তভোগী শামসুজ্জোহা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সগুনা ইউনিয়নের মাঝিড়া মৌজায় পৈত্রিক সম্পত্তির খাজনা ও খারিজের জন্য শামসুজ্জোহা কুন্দইল ভূমি অফিসে যান। পিতার মৃত্যুর পর তিনি খাজনা পরিশোধ করে নামজারির আবেদন করেন। প্রথমে ভূমি উন্নয়ন কর বাবদ ১০২ টাকা পরিশোধ করা হয়।

পরে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা জুবায়ের আহমেদ অনলাইনের মাধ্যমে ৮ হাজার ৩৭৬ টাকা পুনরায় খাজনা পরিশোধের কথা বললে শামসুজ্জোহা সেই টাকাও পরিশোধ করেন।

তিনি আরও জানান, পূর্বের খারিজ সূত্রে তিনটি দাগ থেকে নামজারির আবেদন করলে ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তার কাছে গিয়ে জানতে পারেন, ১০০৩ খতিয়ানের ৫৭৩ দাগের ১৫ শতাংশ জমি ২০১৭ সালের ৯ নভেম্বরের ৯৪৮৪ নম্বর দলিলের মাধ্যমে অন্য কেউ তার পিতার কাছ থেকে ক্রয় করে ১৫৯৪ খতিয়ানভুক্ত করেছেন।

তবে অভিযোগকারীর প্রশ্ন, ২০১০ সালে তার পিতা আব্দুল হালিম মৃত্যুবরণ করার পর কীভাবে ২০১৭ সালে জমি বিক্রির দলিল রেজিস্ট্রি হলো? এবং সেই জালিয়াতি দলিলের ভিত্তিতে কীভাবে জসিম উদ্দিন খোন্দকারের নামে নামজারির প্রস্তাব দিয়ে তা কার্যকর করা হলো?

তিনি বলেন, ডিসিআর ফি জমা দেওয়ার পরও অফিস থেকে জমি হিসাবভুক্ত না করে মূল জোত থেকে অংশ বাদ দেওয়ার চেষ্টা চলছে, যা সম্পূর্ণ বেআইনি।

এ বিষয়ে তাড়াশ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুসরাত জাহান বলেন, "ভূমি অফিসের কোনো কর্মকর্তা যদি ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনৈতিক সুবিধা নিয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

-মোঃ ফরহাদ হোসেন, তাড়াশ।

আরও পড়ুন

বাবর-রিজওয়ান ছাড়া পাকিস্তান, চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত টাইগাররা
বাবর-রিজওয়ান ছাড়া পাকিস্তান, চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত টাইগাররা
কুয়াকাটায় ঝোপের মধ্যে থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
কুয়াকাটায় ঝোপের মধ্যে থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার