ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। ফাইল ছবি
বিজ্ঞাপন
প্রধানমন্ত্রী স্টারমার বলেন, “ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্য গুরুতর হুমকি। ইরানকে কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে দেওয়া যাবে না। নিরাপত্তার হুমকি দূর করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র পদক্ষেপ নিয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা ইরানকে আলোচনার টেবিলে ফিরে আসার আহ্বান জানাচ্ছি। চলমান সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধান প্রয়োজন। কূটনৈতিক পথে সমস্যার সমাধানই স্থিতিশীল ভবিষ্যতের পথ দেখাতে পারে।”
বিশ্লেষকদের মতে, এই হামলা মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে যুক্তরাষ্ট্র এবং এর ঘনিষ্ঠ মিত্রদের মতে, ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা নিয়ন্ত্রণে না আনলে তা বিশ্ব নিরাপত্তার ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে।
এদিকে, ইরান এখনো এই হামলার প্রতিক্রিয়ায় আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি। তবে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হামলার ‘গুরুতর জবাব’ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বলে ইঙ্গিত মিলেছে স্থানীয় গণমাধ্যমে।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে কূটনৈতিক তৎপরতা বেড়েছে। জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে এবং সম্ভাব্য সংঘাত এড়াতে সব পক্ষকে সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে।