বিজ্ঞাপন
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি সোমবার (২৩ জুন) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, পশ্চিম এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার নতুন মাত্রা হিসেবে এই হামলার খবর প্রকাশ্যে আসে। আন্তর্জাতিক বাজারে এর প্রভাব পড়ে তাৎক্ষণিকভাবে।
বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম হঠাৎ করে বেড়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পরপরই এনার্জি মার্কেট পুনরায় চালু হয় এবং শুরুতেই ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম ৩ শতাংশের বেশি বেড়ে প্রতি ব্যারেল ৭৯ মার্কিন ডলার অতিক্রম করে।
বিশ্লেষকরা আগেই আশঙ্কা করেছিলেন, ইরানকে ঘিরে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপ মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বাড়াবে এবং বিশ্বজুড়ে তেলের সরবরাহ শৃঙ্খলায় ব্যাঘাত ঘটাবে। বাস্তবতা সেই পূর্বাভাসকেই সত্য প্রমাণ করেছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, পারস্য উপসাগরের হরমুজ প্রণালীতে পরিস্থিতির অবনতি হলে বিশ্ববাজারে জ্বালানি সংকটের ভয়াবহতা আরও বাড়বে। কারণ, এই জলপথ দিয়েই বিশ্বের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ অপরিশোধিত তেল পরিবহন হয়ে থাকে।
এদিকে হামলার রেশ এশিয়ার শেয়ারবাজারেও প্রভাব ফেলতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বাজার খোলার সঙ্গে সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়তে পারে, যার ফলে শেয়ারমূল্যে অস্থিরতা দেখা দিতে পারে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...