ছবি: সংগৃহীত
বিজ্ঞাপন
এই হামলাগুলোতে শিশুদের মৃত্যু হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে।
সর্বশেষ হামলায় ৩০ জন নিহত
চিকিৎসা সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার ভোর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ৩০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। পূর্ব গাজার তুফাহ এলাকায় এক হামলায় তিনজন নিহত হয়েছেন। একই দিনে উত্তর গাজার জাবালিয়া আন-নাজলায় বিমান হামলায় পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে।
দক্ষিণ গাজায় আশ্রয়কেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ড
দক্ষিণ গাজার আল-মাওয়াসির একটি আশ্রয়কেন্দ্রে ইসরায়েলের আরেকটি হামলায় বড় ধরনের অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এতে শিশুসহ অন্তত পাঁচজন নিহত হন। আল-মাওয়াসি এলাকা সাম্প্রতিক সময়ে একাধিকবার ভয়াবহ হামলার শিকার হয়েছে।
আহতদের নাসের হাসপাতালে ভর্তি
আল জাজিরার সাংবাদিক হানি মাহমুদ জানিয়েছেন, শিশু ও অন্যান্য আহতদের নাসের হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। কিছু আহতের ক্ষতক্ষত চিহ্ন দেখে ধারণা করা হচ্ছে, হামলায় ড্রোন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোতে ধারালো ধাতব টুকরো ও পেরেক থাকে, যা শরীরের ভেতরে গুরুতর রক্তক্ষরণ ঘটায়।
বাজার ও পানির লাইনে হামলা
মাহমুদ আরও জানান, এই ধরনের হামলা সাধারণত জনসমাগম বেশি থাকে এমন স্থানগুলো—বাজার, পানির জন্য অপেক্ষমাণ মানুষদের সারি ইত্যাদি—লক্ষ্য করে পরিচালিত হচ্ছে। যদিও ইসরায়েল দাবি করছে তারা ‘নতুন অস্ত্র’ ব্যবহার করছে না, বাস্তবে নিহতের সংখ্যা ও ক্ষতবিক্ষত দেহ এর বিপরীত প্রমাণ দিচ্ছে।
জনপ্রিয়
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...