বিজ্ঞাপন
র্যাব-৯ এর মিডিয়া অফিসার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শহিদুল ইসলাম সোহাগ জানান, গত মাসে কোম্পানীগঞ্জ থানায় দায়ের হওয়া মামলার ভিত্তিতেই শাহাব উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় আরও সাতটি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারের পর তাকে সিলেটের কোতোয়ালি থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর আগে গত ১১ আগস্ট রাতে ভোলাগঞ্জে সাদাপাথর লুটপাট ও চাঁদাবাজির অভিযোগ ওঠে শাহাব উদ্দিনের বিরুদ্ধে। ওই ঘটনার পর বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে শাহাব উদ্দিনের সব পদ স্থগিত করা হয়। একই সঙ্গে উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি হাজী আবদুল মান্নানকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
দলীয় বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল, চাঁদাবাজি ও দখলবাজিসহ বিএনপির নীতি ও আদর্শবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া গত ৫ আগস্টের পর সরকারি প্রায় ১৫০ একর জমি দখলের অভিযোগে জেলা বিএনপি তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছিল। একই সঙ্গে সহসভাপতি আশিক উদ্দিনকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তবে বিতর্কিত কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখায় শেষ পর্যন্ত দলীয় পদ হারাতে হয় শাহাব উদ্দিনকে।
সর্বশেষ গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে তার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে আইনি প্রক্রিয়া শুরু হলো।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...