বিজ্ঞাপন
র্যাবের পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, তথ্যপ্রযুক্তি ও স্থানীয় গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে শরীফের অবস্থান শনাক্ত করা সম্ভব হয়। পরে যৌথ অভিযানে তাকে আটক করা হয়। ঘটনার পর থেকে শরীফ এবং তার সহযোগীরা আত্মগোপনে ছিল বলে জানিয়েছে র্যাব।
এর আগে গত ১৮ সেপ্টেম্বর সন্দেহভাজন আরেক আসামি রিয়াজকে কেরানীগঞ্জ থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে লালমোহন থানা পুলিশ। তবে এখনো মামলার অন্যান্য অজ্ঞাতনামা আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে।
১ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে লালমোহন উপজেলার চরভূতা ইউনিয়নের লেঙ্গুটিয়া গ্রামে সৌদি প্রবাসী রফিক ডুবাইয়ের বাড়িতে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। সেদিন রাতে ঘরে থাকা খাবারে নেশাদ্রব্য মিশিয়ে রফিকের বাবা তোফাজ্জল ইসলাম ও স্ত্রী তানিয়াকে অজ্ঞান করা হয়। পরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে রফিকের মা আমিকজানকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়, যা অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
ওই সময় ঘর থেকে নগদ ৮০ হাজার টাকা এবং ৮ ভরি ৮ আনা স্বর্ণালংকার লুট করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। পরদিন ভুক্তভোগীর ছেলে মো. জাহাঙ্গীর (৪৬) লালমোহন থানায় হত্যা ও দস্যুতা মামলা দায়ের করেন।
র্যাব জানিয়েছে, প্রধান আসামি শরীফকে গ্রেপ্তারের পর মামলার অন্যান্য পলাতক আসামিদের ধরতে তাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
প্রতিবেদক- রিয়াজ উদ্দিন, ভোলা।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...