বিজ্ঞাপন
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— শার্শা থানার বলিদাদহ গ্রামের মৃত বজলু রহমানের ছেলে মুকুল হোসেন (৩৭), কাজীরবেড় গ্রামের রফিকুল ইসলাম ওরফে বড় নেদার ছেলে আশানুর জামান আশা (৩৭) এবং নাভারণ যাদবপুর গ্রামের মৃত আইয়ুব হোসেনের ছেলে সাগর (২৪)।
পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার রাতে তাদেরকে আটক করা হয়। পরদিন বুধবার আদালতে সোপর্দ করলে বিচারক তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
তদন্ত সূত্রে জানা গেছে, পূর্ব শত্রুতা ও ভ্যান দখলের লোভে তিন আসামি আব্দুল্লাহকে কৌশলে ডেকে নেয়। এরপর তারা একসঙ্গে ইয়াবা সেবন করে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী মুকুল ধারালো ছুরি দিয়ে আব্দুল্লাহকে কোপ দেয় এবং পরে জবাই করে হত্যা করে। হত্যার পর তারা মরদেহ ট্রাংকের ভেতর লেপে মুড়িয়ে রাখে, রক্ত মুছে ফেলে এবং বাইরে থেকে গেট আটকে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে মুকুলসহ অন্যান্য আসামিরা হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি স্বীকার করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন তদন্ত কর্মকর্তা।
এর আগে গত ১০ অক্টোবর বাড়ি থেকে ভ্যান নিয়ে বের হয়ে নিখোঁজ হন আব্দুল্লাহ। চারদিন পর তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের বাবা ইউনুস আলী বাদী হয়ে শার্শা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
থানা সূত্রে জানা গেছে, আসামি আশানুর জামান আশার নামে আগে ৮টি এবং মো. সাগরের নামে ৭টি মামলা রয়েছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...