বিজ্ঞাপন
বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সকালে নীলফামারীর তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত রেকর্ড করা হয়েছে, যা শীতের তীব্রতা আরও বাড়িয়েছে। ঋতুচক্রের এই আগমনী শীত প্রতিনিয়ত বাড়ছে এবং এর প্রভাব অনুভূত হচ্ছে শহর ও গ্রামের সব অঞ্চলে।
সরজমিনে দেখা যায়, শহরের গরম কাপড়ের দোকানগুলো বসতে শুরু করেছে এবং ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগম দেখা যাচ্ছে হকার্স মার্কেটে। দোকানীরা জানিয়েছেন, আগাম শীতের আগমনের কারণে শীতের পোশাকের বিক্রি মোটামুটি ভালো হচ্ছে। বিশেষ করে শিশুদের পোশাক বেশি বিক্রি হচ্ছে।
পঞ্চপুকুর ইউনিয়নের বাসিন্দা আলিমুদ্দিন বলেন, “প্রতিবছর এ মার্কেট থেকে পরিবারের জন্য শীতের পোশাক কিনি। অন্যান্য মার্কেটের তুলনায় এখানে দামের সুবিধা বেশি।”
শহরের স্কুল শিক্ষক সুজা ইসলাম দৈনিক ভোরের বাণী জেলা প্রতিনিধিকে জানান, “দিনের বেলা গরম থাকলেও সকাল ও রাতে শীতের হিমেল বাতাসে অনেকটা অস্বস্তিতে আছি।”
আগমনী শীতের কারণে অসুস্থতার হারও বাড়ছে। জ্বর, সর্দি, কাশি এবং ডায়রিয়ার রোগীর সংখ্যা বাড়ছে হাসপাতালে ও ক্লিনিকগুলোতে। চিকিৎসকরা শীতকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতার ওপর গুরুত্বারোপ করছেন।
এদিকে, শহর ও নগরে শীতের পিঠাপুলির দোকানও বসেছে, যা শীতকালীন বাজারের চিত্রকে আরও সমৃদ্ধ করছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...