গ্রাফিক্স : ভোরের বাণী।
বিজ্ঞাপন
প্রতিবেদনে বলা হয়, ভেনেজুয়েলার উপকূলে মার্কিন সামরিক বাহিনীর জড়ো হওয়া এবং চাপের পরিস্থিতি মাদুরোর ওপর অতিরিক্ত প্রভাব ফেলছে। এমন প্রেক্ষাপটে সামরিক সংঘাত এড়িয়ে আলোচনার পথ খুঁজতেই মাদুরো প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে তেল সম্পদের নিয়ন্ত্রণ হস্তান্তরের প্রস্তাব তোলে।
সূত্র জানায়, প্রস্তাব পাওয়ার পরও যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আলোচনায় বসতে অস্বীকৃতি জানান। যদিও প্রস্তাবটি এখনো আলোচনার টেবিলে রয়েছে।
গত শুক্রবার ট্রাম্প জানান যে, ভেনেজুয়েলা ইস্যুতে তিনি ‘ভবিষ্যৎ পদক্ষেপ’ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন, তবে কী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন—তা বিস্তারিত জানাননি।
এর আগে মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ ঘোষণা করেছিলেন যে, ভেনেজুয়েলায় ‘তথাকথিত’ মাদক চোরাচালানকারীদের বিরুদ্ধে অপারেশন সাউদার্ন স্পিয়ার শুরু হবে। ওয়াশিংটনের অভিযোগ—কারাকাস মাদক চোরাচালান রোধে যথেষ্ট উদ্যোগ নিচ্ছে না।
নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর আগের আরেকটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছিল, ট্রাম্প ভেনেজুয়েলায় ‘গোপন অভিযান’ পরিচালনার জন্য সিআইএকে অনুমোদন দিয়েছেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলো বারবার জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র শিগগিরই ভেনেজুয়েলায় মাদক পাচারকারীদের লক্ষ্য করে হামলা শুরু করতে পারে।
তবে ৩১ অক্টোবর ট্রাম্প পরিষ্কার করে বলেছিলেন, তিনি ভেনেজুয়েলার ভূখণ্ডে সরাসরি হামলার কথা ভাবছেন না।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...