বিজ্ঞাপন
শনিবার (২৯ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সমাপনী অধিবেশনে তার এই দায়িত্ব আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়।
দলীয় সূত্র জানায়, আজহারুল ইসলামকে নায়েবে আমির করা হলেও জামায়াতের নির্বাহী পরিষদ কিংবা কর্মপরিষদের কাঠামোয় তাৎক্ষণিক কোনো পরিবর্তন আনা হচ্ছে না। বর্তমান নির্বাহী পরিষদের সদস্য, নায়েবে আমির, সেক্রেটারি জেনারেলসহ অন্যান্য দায়িত্বশীলরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত বহাল থাকবেন।
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহছানুল মাহবুব যোবায়ের বলেন, এবারের মজলিসে শুরায় শুধুমাত্র সদস্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। অন্যান্য কমিটি বা সাংগঠনিক কাঠামোর পুনর্গঠন জাতীয় নির্বাচনের পর করা হবে।
এটিএম আজহারুল ইসলামের দীর্ঘ কারাবন্দি জীবন এবং মুক্তির প্রেক্ষাপটও দলীয় রাজনীতিতে আলোচনায় ছিল। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর জামায়াত তার মুক্তির দাবি জোরালোভাবে তোলে। পরবর্তীতে চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ আজহারের আপিল শুনানির অনুমতি দেয়। নিয়মিত শুনানি শেষে ২৭ মে তিনি সব অভিযোগ থেকে খালাস পান।
প্রায় ১৩ বছর কারাভোগের পর ২৮ মে মুক্তি পান তিনি। মুক্তির পরপরই তাকে জামায়াতের নির্বাহী পরিষদের সদস্য করা হয়। এরপর সর্বশেষ মজলিসে শুরায় তিনি দলটির নায়েবে আমির হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...