বিজ্ঞাপন
রবিবার (২২ জুন) বিকেলে উপজেলার কুমাল্লু গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত উমায়া খাতুন ওই গ্রামের নাজমুল হকের স্ত্রী।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে তাড়াশ থানার ওসি (তদন্ত) রুপুকর জানান, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং ভিকটিমের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে উমায়া খাতুন ওরফে ফতেকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ভিকটিম ও অভিযুক্তের পরিবার পাশাপাশি বসবাস করে। মেঘলার বাবা মো. মুনসুর আলী অভিযোগ করে বলেন,
“পূর্বশত্রুতার জেরে প্রতিবেশী নাজমুল হকের স্ত্রী আমার মেয়েকে একা পেয়ে বালিশচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। তার গোঙানির শব্দ শুনে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে হাতেনাতে ধরে ফেলে।”
পরে ৯৯৯-এ ফোন করলে পুলিশ এসে উপস্থিত স্বাক্ষীদের বর্ণনা শুনে উমায়া খাতুনকে থানায় নিয়ে যায়।
অন্যদিকে অভিযুক্তের স্বামী নাজমুল হক দাবি করেন,
“এটা সম্পূর্ণ সাজানো ষড়যন্ত্র। পূর্বশত্রুতার কারণে তারা পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা সাজিয়েছে।”
এ বিষয়ে ওসি (তদন্ত) রুপুকর আরও বলেন,
“অভিযুক্ত গৃহবধূকে থানায় আনা হয়েছে। ভিকটিমের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ বা মামলা দেওয়া হলে আমরা প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেব।
-মোঃ ফরহাদ হোসেন, তাড়াশ।