ছবি: সংগৃহীত
বিজ্ঞাপন
তাকওয়া মানুষকে গুনাহ থেকে দূরে রাখে এবং চরিত্রকে উন্নত করে। এর মাধ্যমে সততা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়। একই সঙ্গে আত্মনিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ে, ফলে ইবাদতে মনোযোগও গভীর হয়।
তাকওয়া মানবিক আচরণকে মৃদু ও কোমল করে তোলে, অহংকার ও হিংসার মতো মারাত্মক রোগ থেকে মুক্ত রাখে। এতে আখিরাতের জবাবদিহির মনোভাব তৈরি হয়, ফলে ব্যক্তি দুনিয়ার জীবনে আরও দায়িত্বশীল হয়।
তাকওয়ার আরেকটি বড় প্রভাব হলো—দুনিয়ায় শান্তি ও তৃপ্তি পাওয়া। পাশাপাশি এটি ধৈর্য (সবর) ও কৃতজ্ঞতা (শোকর) শিখায়। হারাম থেকে বাঁচিয়ে হালাল জীবনে অভ্যস্ত করে তোলে তাকওয়া। সবশেষে, তাকওয়া মানুষকে আল্লাহর নৈকট্য ও তাঁর রহমত অর্জনের পথে এগিয়ে দেয়।
তাই প্রতিটি মুসলিমের উচিত, জীবনে তাকওয়া অর্জনে সচেষ্ট হওয়া। কারণ, এটা দুনিয়া ও আখিরাত—উভয় জগতের শান্তির চাবিকাঠি।