ছবি: সংগৃহীত
বিজ্ঞাপন
রোববার (৬ জুলাই) পাকিস্তানের সামা টিভি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এত বড় ক্ষয়ক্ষতি সত্ত্বেও ভারতের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো আনুষ্ঠানিক স্বীকারোক্তি আসেনি। তবে বিষয়টি নিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ভেতরে প্রচণ্ড চাপ তৈরি হয়েছে।
সূত্রের বরাত দিয়ে সামা টিভি আরও জানায়, ভারত সরকার গোপনে ১০০ জনের বেশি নিহত সেনাকে মরণোত্তর সম্মাননা দেওয়ার পরিকল্পনা করছে, যাতে বড় পরিসরে এই ঘটনা আড়াল রাখা যায়।
এছাড়া, পাঠানকোট ও উদমপুর বিমানঘাঁটির ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে আন্তর্জাতিক কিছু গণমাধ্যম ও ভারতীয় স্বাধীন সংবাদমাধ্যম প্রতিবেদন প্রকাশ করলেও, সরকার তা অস্বীকার করছে।
বিশ্লেষকদের মতে, ভারত এখন একদিকে যুদ্ধ পরিস্থিতি, অন্যদিকে তথ্য নিয়ন্ত্রণের চাপে পড়েছে। এতে পরিস্থিতি আরও জটিল আকার ধারণ করছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ানুম-মারসুস’ সফল দাবি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ধ্বংসের ঘটনাও উঠে এসেছে, যা দুই দেশের মধ্যকার উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...