ছবি : সংগৃহীত।
বিজ্ঞাপন
পদযাত্রাটি নগরীর হাসপাতাল রোডে অবস্থিত অমৃত লাল দে কলেজের সামনে থেকে শুরু হয়ে শেষ হবে ফজলুল হক এভিনিউয়ে। পদযাত্রা শেষে সেখানে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এতে নেতৃত্ব দেবেন এনসিপির আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম, সদস্যসচিব আখতার হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমসহ অন্যান্য শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
এর আগে সোমবার পটুয়াখালী ও বরগুনায় পদযাত্রা সমাপ্ত করে রাতেই বরিশালে পৌঁছান এনসিপি নেতারা। সেখানে পৌঁছেই তারা চরমোনাই দরবার শরীফে যান এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ে অংশ নেন।
ইসলামী আন্দোলনের পক্ষ থেকে এনসিপি নেতাদের স্বাগত জানান দলের মহাসচিব মাওলানা সৈয়দ এসহাক মুহাম্মাদ আবুল খায়ের, সহপ্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক কে এম শরীয়ত উল্লাহসহ আরও অনেকে। পরে এনসিপির একটি প্রতিনিধি দল ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
সাক্ষাতে উভয় দলের নেতাদের মধ্যে সমসাময়িক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট এবং আন্দোলনের কৌশল নিয়ে আলোচনা হয়।
মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, “গত বছরের জুলাইয়ে হাসিনাবিরোধী আন্দোলন যখন তুঙ্গে ছিল, তখনই আমরা সেই আন্দোলনকে সমর্থন করেছিলাম। এখনো আমরা জুলাই আন্দোলনের চেতনা ধারণ করি।”
এনসিপির আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, “জুলাই পদযাত্রায় আমরা যেসব এলাকায় যাচ্ছি, সেসব এলাকার ঐতিহাসিক স্থান বা ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করছি। সেই ধারাবাহিকতায় আজ আমরা চরমোনাই এসেছি।”
এনসিপির জুলাই পদযাত্রা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরকারের বিরুদ্ধে গণজাগরণ সৃষ্টি ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে আয়োজিত হচ্ছে বলে জানা গেছে।